সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
আপডেটঃ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদের স্বরণে গাজীপুরে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচী পালন করা হবে-কৃষকদল নেতা আতাউর রহমান ব্যবস্থা নেয়ার পরও বিচ্ছিন্ন ঘটনায় দায় বিএনপির ওপর চাপানো অপরাজনীতি: সালাহউদ্দিন কঠোর হচ্ছে বিএনপি সাড়ে ৪ হাজার নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নির্বাচন কমিশন কতটা প্রস্তুত কারা হেফাজতে নিহত নেতার মেয়ে পেলো জিপিএ-৫, তারেক রহমানের শুভেচ্ছা গাজীপুর: টঙ্গী প্রেস ক্লাবে আগামীকাল সাংবাদিকদের মৌসুমি ফল উৎসব ও মিলনমেলা সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আব্দুল জলিল গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল করিম রনি’র জন্য দোয়া প্রার্থণা জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রদল: প্রাণ দিয়েছে ১৪৪ নেতাকর্মী চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জিয়া সাইবার ফোর্সের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ চরম দূর্ভোগ

Coder Boss
  • Update Time : রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩
  • ২৪০ Time View

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে মহেশখালীতে সাগরে ভাসমান দুটি এলএনজি টার্মিনাল বন্ধ রাখা হয়েছে। সে কারণে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। গত শুক্রবার রাত থেকে গ্যাস সংকট শুরু হলেও আজ রোববার সকাল থেকে পুরো নগরীতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে।

সকাল থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায় খাবারের খোঁজে হোটেলে ছুটছে মানুষ। কিন্তু লাইনের গ্যাসনির্ভর হোটেলগুলোতে রান্না না হওয়ায় সিলিন্ডার দিয়ে যে কটি হোটেলে রান্না হয়েছে সেখানে মানুষের প্রচণ্ড ভিড় জমে গেছে।

গ্যাস সরবরাহ না থাকায় অনেকে বিকল্প হিসেবে সিলিন্ডার গ্যাস, ইলেকট্রিক চুলা, রাইস কুকার ব্যবহার করছে। কেউ কেউ স্টোভ, ওভেন, ইলেকট্রিক কেটলিও ব্যবহার করছে। কেরোসিন কেনার জন্য লম্বা লাইন তৈরি হয়েছে দোকানের সামনে।

তবে একদিনেই এসব পণ্যের দাম দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে সুযোগসন্ধানী ব্যবসায়ীরা। মোরশেদ তালকুদার নামে একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘বাসায় গ্যাস না থাকায় ৩৫০ টাকা দিয়ে স্টোভ কিনেছি। কেরোসিন কিনেছি ১৫০ টাকা দিয়ে। স্বাভাবিক সময়ে এই স্টোভ ২২০ টাকা এবং কেরোসিন বিক্রি হয় ১০৯ টাকার নিচে।’

মিলিয়ন ঘনফুট। এর মধ্যে চট্টগ্রামে দৈনিক গ্যাসের চাহিদা ৩০০ থেকে ৩৫০ মিলিয়ন ঘনফুট। মহেশখালীর ভাসমান টার্মিনাল থেকে আমদানিকৃত এলএনজি গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে সারা দেশে সরবরাহ করা হয়। বর্তমানে প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৭৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মহেশখালী থেকে সরবরাহ করা হয়।

মহেশখালী থেকে আসা গ্যাস চট্টগ্রামের চাহিদা মিটিয়ে বাকি গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে আবাসিকের জন্য চট্টগ্রামে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস প্রয়োজন হলেও বর্তমানে গ্যাস সংকটের কারণে সমগ্র চট্টগ্রামে পাইপলাইনের মাধ্যমে দেয়া আবাসিকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

More News Of This Category
©ziacyberforce.com
themesba-lates1749691102