করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর পান্থপথ এলাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে তাকে হাসপাতালে দেখতে যান বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক
প্রধানমন্ত্রীর পতন দাবি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগে নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলায় মো. মিজানুর রহমান নামে এক শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (২৩ মে) দুপুর ২টার
ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় নিজের ছেলেকে ত্যাজ্য করেছেন বাবা। ঘটনাটি ঘটেছে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায়। নিজের ফেসবুকে মো. রাসেল মোল্লা তার বড় ছেলে আলিফ মাহমুদ রুদ্রের (২২) ছবি দিয়ে ত্যাজ্যপুত্র ঘোষণা
পদযাত্রা কর্মসূচি ঘিরে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার বেলা ৪টার কিছু আগে সিটি কলেজের সামনে এই ঘটনা ঘটে। এর আগে ধানমন্ডি আবাহনী মাঠের কাছ থেকে ঢাকা
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে কোভিড-১৯ পজিটিভ রিপোর্ট পেয়েছেন তিনি। এনিয়ে তিনবার করোনায় আক্রান্ত হলেন মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা হারানোর ভয়ে এখন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তাদের ব্যর্থতা ঢাকতেই সরকার বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর জুলুন-নিপীড়ন চালাচ্ছে। আজ সোমবার দুপুরে গণমাধ্যমে
মূল ফোকাস ছিল মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর দিকে। বিএনপি’র শীর্ষ নেতারাও ছিলেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে। আরিফ কী করেন- সেটি ছিল বড় প্রশ্ন। সেই প্রশ্নের সুরাহা করে দিলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদেরকে হাইকোর্ট জামিন দিলে নিম্ন আদালতে তা বাতিল করে কারাগারে পাঠানো হয়। বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। জাতির ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব যেন
এখন থেকে আঘাত এলে পাল্টা আক্রমণ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, কেউ আমাদের কামড়াবে আর আমরা বসে বাঁশি বাজাবো তা হতে পারে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের ভয়াবহ দুঃশাসন, নিষ্ঠুরতা, নিপীড়ন ও সহিংস আক্রমণে বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতাসহ গণতান্ত্রিক অধিকার এখন ক্ষতবিক্ষত। গণতন্ত্রকামী মানুষের বিরুদ্ধে সরকার এখন বন্দুকের ভাষা