জিয়া সাইবার ফোর্স কেন্দ্রীয় কমিটির ১৫ সদস্যবিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে উদ্যেশ্য করে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দিয়েছেন জিয়া সাইবার ফোর্স এর প্রধান সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ
নব্বই দশকের শেষের দিকে একটা বই লিখেছিলাম, বইটির নাম ছিল ‘হায়দারাবাদ ট্রাজেডি ও আজকের বাংলাদেশ’। আমার জানা মতে ভারতের হায়দারাবাদ দখল নিয়ে বাংলাভাষায় লেখা সেটাই ছিল প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ। সেখানে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার বসানো হয়েছে। গতকাল বিকালে হাসপাতালের চতুর্থ তলায় ক্যাথল্যাবে এই যন্ত্র বসানো হয়। সন্ধ্যার আগে অপারেশন শেষ হয়। অপারেশন শেষে
দেশে বর্তমানে মূল্যস্ফীতি ৯ থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। যা অর্থনৈতিক সংকটে পড়া শ্রীলঙ্কার চেয়েও বেশি। এই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারা সরকারের বড় ব্যর্থতা। রোববার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রায় ৩০ ঘণ্টার তাণ্ডবে বাগেরহাটের অধিকাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। সরকারি-বেসরকারি পুকুরে নোনা পানি মিঠা পানির আধারে প্রবেশ করেছে। বিভিন্ন এলাকার পিএসএফ ও নলকূপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে জেলার
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র জীবন ভিত্তিক গবেষণা গ্রন্থ প্রয়াত গুণী সাংবাদিক মাহফুজউল্লাহ রচিত “Begum Khaleda Zia-Her Life-Her Story”—এর বাংলা অনুবাদ
আজ ১ মে ২০২৪ ঈসাব্দ রোজ বুধবার মহান মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের উদ্যোগে সমাবেশ ও বর্ণাঢ্য র্যালী অনুষ্ঠিত হয়,এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে
তীব্র গরমে দুর্ভোগ নেমে এসেছে জনজীবনে। গরমে বাড়ছে জ্বর, ডায়রিয়াসহ নানা রোগ। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। রাজশাহীর উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি তাপদাহ। অতিষ্ঠ জনজীবন। গরমে খেটে খাওয়া
উচ্চ বৈষম্যের দেশে পরিণত হওয়ার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বাংলাদেশ। দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে করা বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
তীব্র গরমের সঙ্গে দিন দিন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদাও। এ অবস্থাতেই শুরু হয়েছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। বিশেষ করে গ্রামগঞ্জে লোডশেডিং বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় কোথাও ৬০ শতাংশ