ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও সমসাময়িক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে আজ রোববার বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (৩০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার বাইরে আয়োজিত
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (২৭ আগস্ট) অনুমোদন এ দেয়া হয়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশ হতে পারে রোডম্যাপ। এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানীসহ তিন অঙ্গরাজ্য
স্টাফ রিপোর্টারঃ- আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজা শুরুর আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস
গভীর রাতে হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে আবার বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার (২৩ জুলাই) দিবাগত রাত ২টা ৫২ মিনিটে তিনি গুলশানের বাসায় পৌঁছান। এর আগে, রাত সোয়া ১টার
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, আমরা সবাইকে আহ্বান জানাই- নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে আমাদের জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছার
আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা, জুলাই সনদ প্রকাশ এবং আহতদের সুচিকিৎসার দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবস্থানরত জুলাই আন্দোলনের আহতরা জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। রবিবার রাত ১০টায় সেখান থেকে
নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়া নামক অনলাইন পোর্টালে ‘জম্মু-কাশ্মিরে হামলার পর বাংলাদেশের আইন উপদেষ্টার সাথে শীর্ষ লস্কর-ই-তৈয়বা অপারেটিভের সাক্ষাৎ’ শিরোনামে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ
সোমবার (২১ এপ্রিল) স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তাকে বহনকারী উড়োজাহাজটি দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় বলে নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন। এটি দেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। এ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক।
দেড় দশক পর আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক। এতে অবিভক্ত পাকিস্তানের সম্পদ থেকে ন্যায্য হিস্যা হিসেবে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলারের দাবি আনুষ্ঠানিকভাবে