শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন
আপডেটঃ
সাভারের নতুন ইউএনও মাহবুবুর: যোগদানের আগেই বিতর্ক। ছাত্রীদের কুপ্রস্তাব ও যৌন হয়রানির অভিযোগ শিক্ষকের বিরুদ্ধে! তদন্তে প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও অব্যাহত রয়েছে শিক্ষক লক্ষ্মীপুরে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ৩০ ভরি স্বর্ণালংকার লুট ৭ বছর পর শহীদ জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করলেন খালেদা জিয়া বাংলাদেশকে পরনির্ভরতা থেকে মুক্ত করে স্বনির্ভরতা অর্জনের আহ্বান তৌহিদ হোসেন: ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের মন্তব্য অযৌক্তিক, নির্বাচন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নাহিদ ইসলামকে সাফ করতে হবে, কারা ‘সেফ এক্সিট’ চায়: রিজওয়ানা হাসান দুকুম সিদরা এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি নিহত জিয়া সাইবার ফোর্সের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম কে বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা। ভারতের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান কী, পরিষ্কার করলেন তারেক রহমান

ক্লাস চলাকালীন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বানানো অশ্লীল টিকটিক ভিডিও ভাইরাল!

Coder Boss
  • Update Time : সোমবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৯ Time View

ফটো কার্ড

শাহাদাত হোসেন, হাতিয়া প্রতিনিধি-

নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলার ১নং হরণী ইউনিয়নের হাতিয়া বাজারের পাশে অবস্থিত, হাতিয়া জনকল্যাণ শিক্ষা ট্রাস্ট হাই স্কুলে ক্লাস চলাকালীন সময়ে শিক্ষক সহ ছাত্র ছাত্রীর টিকটক ভিডিও ভাইরাল।

একদিকে শিক্ষক ক্লাস নিচ্ছেন, অন্যদিকে ক্লাসের ভিতরে শিক্ষার্থীরা টিকটিক ভিডিও বানাচ্ছে। এই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সেই শিক্ষার্থী ছেড়ে দিলে তা মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় এবং এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এতে সচেতন মহল সহ সকল মেয়ে শিক্ষার্থীর অভিভাবক’রা তাদের মেয়েদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বীগ্ন হয়ে পড়েন।

শিক্ষক ক্লাসের ভিতর নির্বিঘ্নে অবিরামভাবে ফোনে কথা বলছেন। অন্যদিকে বাচ্চারা করছে টিকটক। এছাড়াও শিক্ষকের ইউনিফর্ম দেখে সাধারণ মানুষের মনে হতাশার চাপ আরও বেড়ে যায়। একজন শিক্ষক সাইনবোর্ড খচিত টিশার্ট পরে ক্লাস নিচ্ছে।

উল্লেখ্য যে, এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের কে বহুবার যৌন হয়রানির অভিযোগ পাওয়া যায়। তা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা সহ এলাকাবাসী বহুবার স্কুলের প্রধান শিক্ষকের নিকট লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের করেন। প্রধান শিক্ষক বলে মেয়েদের গায়ে হাত দেওয়া এটা নাকি অভিযুক্ত শিক্ষকের কালচার। কিন্তু কোনো প্রতিকার পাওয়া যায় নি। বরং সকল ছাত্র ছাত্রীদেরকে নানাভাবে হুমকি ধামকি দেওয়া হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত শিক্ষক কে নাকি বিএনপির কিছু কেন্দ্রীয় নেতা শেল্টার দেয়, তাই তিনি সেই প্রভাব খাটিয়ে দিনের পর দিন অপকর্ম করেই যাচ্ছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ এই অবস্থায় স্কুলের সুনাম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অভিযুক্ত শিক্ষককে বহিষ্কার না করলে আরো ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে। অনতিবিলম্বে সকল শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী তাকে বহিষ্কারের দাবি জানাচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
©ziacyberforce.com
themesba-lates1749691102