মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৩০ অপরাহ্ন
আপডেটঃ
নওগাঁয় জিয়া সাইবার ফোর্সের আয়োজনে তারেক রহমানের ‘ঐতিহাসিক’ সাক্ষাৎকার প্রদর্শন। দাম্মাম শাখার আহবায়কের খোঁজখবর নিলেন মোহাম্মদ আলফাজ দেওয়ান হাতিয়ায় ‘ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট’ এর উদ্বোধন পুরান ঢাকায় জবি ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা। জিয়া সাইবার ফোর্স বিরল উপজেলা শাখার পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা। চিকিৎসা সেবায় বৈপ্লবিক পরিবর্তনের অঙ্গীকার তারেক রহমানের দেশজুড়ে অগ্নিকাণ্ড: তদন্তে সতর্ক অন্তর্বর্তী সরকার, আশ্বাস নিরাপত্তা নিশ্চিতের অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বিএনপির সভাপতিসহ ৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা সুন্দর সমাজ গঠনে তরুণ প্রজন্মকে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত রাখতে হবে: শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি জুয়া ও পর্নোগ্রাফি বিজ্ঞাপনে কড়াকড়ি: রোববার থেকে অবৈধ সাইট বন্ধের নির্দেশ

১০৪ বিলিয়ন ডলার বিদেশি ঋণ রেখে গেছেন হাসিনা

Coder Boss
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৭০ Time View

ফটো কার্ড

ছাত্র-গণ আন্দোলনে ক্ষমতা ছাড়ার সময় শেখ হাসিনা ১০৩.৭৯ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ রেখে গেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় ( প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা।

 

আওয়ামী সরকারের শাসন আমলে বাংলাদেশ বিদেশি ঋণে রেকর্ড ভেঙেছে। গত জুন মাস শেষে বিদেশি ঋণ ছাড়িয়েছে ১০৩ বিলিয়ন ডলার। এর আগে প্রথমবারের মতো গত বছরের ডিসেম্বরে বিদেশি ঋণের স্থিতি ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের জুন মাস (অর্থবছর) শেষে সরকারি ও বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ১০৩.৭৯ বিলিয়ন ডলার। এই অর্থ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৪৮০ কোটি টাকার সমান (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। মোট বিদেশি ঋণের মধ্যে সরকারি খাতে ৮০ শতাংশ আর বেসরকারি খাতে প্রায় ২০ শতাংশ ঋণ রয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, গত মার্চ মাসে বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ৯৯.৩১ বিলিয়ন বা ৯ হাজার ৯৩১ কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত তিন মাসের ব্যবধানে বিদেশি ঋণের স্থিতি বেড়েছে ৪৪৮ কোটি ডলার।

এর আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে বিদেশি ঋণের পরিমাণ প্রথমবারের মতো ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। ওই সময়ে সরকারি ও বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের স্থিতি হয়েছিল ১০০.৬৪ বিলিয়ন ডলার। এর পরের তিন মাসে বিদেশি ঋণের স্থিতি কিছুটা কমে আসে। গত মার্চ শেষে তা দাঁড়ায় ৯ হাজার ৯৩১ কোটি ডলারে। তবে পরের তিন মাসে বিদেশি ঋণ আবার বৃদ্ধি পেয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫-১৬ অর্থবছর শেষে বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ৪১.১৭ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ গত ৯ বছরে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।

জনশুমারি ও গৃহগণনা শুমারির সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের জনসংখ্যা বর্তমানে ১৬ কোটি ৯৮ লাখ। সেই হিসাবে গত জুন শেষে মাথাপিছু বিদেশি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৬১১ ডলার (প্রায় ৭৩ হাজার টাকা)। ৯ বছর আগে এর পরিমাণ ছিল ২৫৭ ডলারের কিছু বেশি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
©ziacyberforce.com
themesba-lates1749691102