শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ১২:১২ অপরাহ্ন
আপডেটঃ
দুর্ঘটনায় বাবা হারানো কিশোর আশরাফুলকে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের হাতিয়ায় জিয়া সাইবার ফোর্সের উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটি গঠন: নতুন নেতৃত্বে নতুন প্রত্যয় ছাতারপাইয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটিতে নতুন নেতৃত্বে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন প্রস্তাবিত বাজেট আগের সরকারেরই ধারাবাহিকতা: আমীর খসরু শহীদ জিয়ার নামে বিমানবন্দরের নাম ফিরিয়ে দিতে হবে : বিএনপি নেতা রনি সিলেটে নদীর পানি বাড়ছে, নগরে জলাবদ্ধতা; বাঁধ ভেঙেছে সুনামগঞ্জ-হবিগঞ্জে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন গণতন্ত্রের প্রতীক : তারেক রহমান গাজীপুর মহানগর কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক মনোনীত হলেন আলফাজ দেওয়ান ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে টঙ্গীতে আওমী পরিবারের সদস্য হয়েও বহাল তবিওতে!

শহীদি মার্চ থেকে ৫ দফা ঘোষণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

Coder Boss
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১০৭ Time View

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পদচ্যুতি ও গণঅভ্যুত্থানের একমাস পূর্তিতে শহীদী মার্চ পালিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) দেশব্যাপী এই কর্মসূচি পালিত হয়। সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার।

তাদের দাবিগুলো হলো, গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে, শহীদ পরিবারদের আর্থিক ও আইনি সহযোগিতা দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রধান করতে হবে, প্রশাসনে দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টদের দোসরদের চিহ্নিত করে অনতিবিলম্বে বিচারের আওতায় আনতে হবে, গণভবনকে জুলাই স্মৃতি জাদুঘর ঘোষণা করা এবং রাষ্ট্র পুণর্গঠনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করতে হবে।

এর আগে, নিহত ও আহতদের স্মরণে দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘শহীদী মার্চ’ কর্মসূচি পালন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে থেকে ‘শহীদী মার্চ’ শুরু হয়। মিছিলটি রাজু ভাস্কর্য, নীলক্ষেত, সায়েন্সল্যাব, কলাবাগান, সংসদ ভবন, কার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানেই ৫ দফা ঘোষণা করা হয়।

সরেজমিন দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে আন্দোলনস্থলে যোগ দেন। কেউ কেউ শহীদদের ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে আসেন। কেউ বাংলাদেশের পতাকার সঙ্গে ফিলিস্তিনের পতাকাও উড়িয়েছেন। শহীদি মার্চটি সাড়ে ৩টার সময়ে রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে নীলক্ষেত, কলাবাগান, ধানমন্ডি ২৭, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর ও শাহবাগ হয়ে সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শেষ হয়।

কর্মসূচিতে ছোট্ট ছেলেকে নিয়ে আসেন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের ডা. সাদিক। আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ছিল না। এখন আমরা প্রাণখুলে কথা বলতে পারি। যাদের আত্মত্যাগে আজকে মতপ্রকাশ করতে পারছি, তাঁদের স্মরণ করতে এসেছি।’

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) শিক্ষার্থী ইমন এসেছেন বিচারের দাবিতে। যারা জুলাইয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের বিচার চান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
©ziacyberforce.com
themesba-lates1749691102