শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন
আপডেটঃ
সাভারের নতুন ইউএনও মাহবুবুর: যোগদানের আগেই বিতর্ক। ছাত্রীদের কুপ্রস্তাব ও যৌন হয়রানির অভিযোগ শিক্ষকের বিরুদ্ধে! তদন্তে প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও অব্যাহত রয়েছে শিক্ষক লক্ষ্মীপুরে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ৩০ ভরি স্বর্ণালংকার লুট ৭ বছর পর শহীদ জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করলেন খালেদা জিয়া বাংলাদেশকে পরনির্ভরতা থেকে মুক্ত করে স্বনির্ভরতা অর্জনের আহ্বান তৌহিদ হোসেন: ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের মন্তব্য অযৌক্তিক, নির্বাচন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নাহিদ ইসলামকে সাফ করতে হবে, কারা ‘সেফ এক্সিট’ চায়: রিজওয়ানা হাসান দুকুম সিদরা এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি নিহত জিয়া সাইবার ফোর্সের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম কে বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা। ভারতের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান কী, পরিষ্কার করলেন তারেক রহমান

অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনের অঙ্গীকার: জনগণের সম্ভাব্য সুফল

Coder Boss
  • Update Time : রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৩৭ Time View

ফটো কার্ড

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার প্রথম দফায় বলা হয়েছে— প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সব মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্র গঠন করা হবে। এর জন্য অব্যাহত আলোচনা, মতবিনিময় ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎমুখী এক নতুন ধারার সামাজিক চুক্তিতে পৌঁছানোর কথা বলা হয়েছে।

এই দফা বাস্তবায়িত হলে দেশের জনগণ বহুমাত্রিক সুফল পেতে পারে—

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সহনশীলতা
প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধমুক্ত রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হলে সহিংসতা, বিভাজন ও দলীয় দমনপীড়ন কমবে। ভিন্নমতের প্রতি সহনশীলতা বাড়বে, ফলে গণতন্ত্র আরও শক্তিশালী হবে এবং নির্বাচনী পরিবেশে আস্থা ফিরে আসবে।

সামাজিক সম্প্রীতি ও বৈষম্যহীনতা
জাতি, ধর্ম, ভাষা বা অঞ্চলভিত্তিক বৈষম্য ও উত্তেজনা হ্রাস পাবে। পারস্পরিক বোঝাপড়া ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থার ফলে সমাজে নিরাপত্তা ও আস্থা সৃষ্টি হবে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতি
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়বে। বৈষম্যহীন নীতি সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করে টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি গড়ে তুলবে।

আইনের শাসন ও সুশাসন
প্রতিহিংসার রাজনীতি না থাকলে প্রশাসন ও বিচার বিভাগ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে। দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার কমবে। নাগরিক অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সুদৃঢ় হবে।

নাগরিক জীবনের উন্নয়ন
সাধারণ মানুষ ভয়মুক্ত পরিবেশে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারবে। সমান সুযোগ ও সুশাসনের ফলে জীবনের মানোন্নয়ন ঘটবে এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে আস্থা জন্মাবে।

সব মিলিয়ে, এই দফা বাস্তবায়িত হলে দেশে একটি সহনশীল, স্থিতিশীল ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে উঠবে—যা রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে নতুন মাত্রা দেবে এবং যার প্রত্যক্ষ সুফল ভোগ করবে দেশের জনগণ।

চলবে….

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
©ziacyberforce.com
themesba-lates1749691102