বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন
আপডেটঃ
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম হাসপাতালে ভর্তি মিরপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: নিহতদের প্রতি তারেক রহমানের শ্রদ্ধা ও সমবেদনা জান্নাতের টিকিট বিক্রির প্রচার ধর্ম নিয়ে প্রতারণা: রিজভী মিরপুরে রাসায়নিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: আগুন পুরোপুরি নির্বাপণে লাগতে পারে কয়েকদিন জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর ১৭ অক্টোবর, দলগুলো পেল চূড়ান্ত ভাষ্য ও আমন্ত্রণ মাদরাসাতুর রহমাহ্ আল আরাবিয়াহ-টঙ্গীতে হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ি প্রদান ও ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত “জিয়া সাইবার ফোর্স থেকে কৃষক দলের দায়িত্ব— আলফাজ দেওয়ানের সংগ্রামী গল্প” ডিসি ইউএনও আমার কাছে কিছু না, তোকেও দেখে নেব শরীয়তপুরে নির্যাতিত শিশুর পাশে তারেক রহমান টাঙ্গাইলে বজ্রপাত রোধে ৮০ হাজার গাছ রোপণ: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

হেদায়েত হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

Coder Boss
  • Update Time : বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৩৮ Time View

ফটো কার্ড

শাহাদাত হোসেন, হাতিয়া প্রতিনিধি:

​নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের চর আমানুল্যাহ গ্রামে অবস্থিত হেদায়েত হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক কামরুল ইসলাম (কচি)-এর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষক সংকট সৃষ্টি, নিয়মিত অনুপস্থিতি এবং শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের মতো গুরুতর অভিযোগের কারণে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যালয়ের শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ।

শিক্ষকের অনুপস্থিতি ও শিক্ষাকার্যক্রমের ব্যাহত হওয়া

​১৯৯৪ সালে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী জনাব হেদায়েত হোসেনের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয়টি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, ২০২০ সালে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই প্রধান শিক্ষক কামরুল ইসলাম কচি বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিত থাকছেন না। এর ফলে পর্যাপ্ত শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও শ্রেণি কার্যক্রম সঠিকভাবে চলছে না। বিশেষ করে বিজ্ঞান বিভাগে মাত্র একজন শিক্ষক থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় মারাত্মক ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ

​শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছে, প্রধান শিক্ষক বিভিন্ন সময়ে হাতিয়ার সাবেক এমপি জল দস্যু মোহাম্মদ আলীর ভাগিনা পরিচয় দিয়ে প্রভাব খাটান এবং শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করেন। স্থানীয় সূত্রমতে, মো. রনি নামে এক ছাত্রের কাছ থেকে ফরম পূরণের কথা বলে তিনি ১০ হাজার টাকা নিয়েছেন। এ ঘটনায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

​এ বিষয়ে অভিভাবকরা দ্রুত তদন্ত এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। তারা চান, বিদ্যালয়ের শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হোক এবং অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হোক।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
©ziacyberforce.com
themesba-lates1749691102