ইকবাল হোসাইন(জিসাফো)-নরসিংদী জেলা ছাত্রদল কমিটি ঘোষনা পর থেকে পদবঞ্চিত দোহাই দিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অবস্থান, পার্টি অফিসে আগুন দিয়ে সব জালিয়ে দিয়েছে সদ্য ঘোষিত কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি ও সাবেক কমিটির সদস্য সচিব ও বর্তমান কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক অনুসারীরা। তারপর পাল্টাপাল্টি অবস্থান এবং ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে গুলাগুলিতে দুইজন ছাত্রদল কর্মী খু*ন হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের সূত্র ধরে ৯০ এর ছাত্র ঐক্য আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সাবেক ডাকসু জি এস, বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন এবং তার স্ত্রী সহ ২৫ জনকে আসামি করে মামলা হয়।সেই মামলায় উচ্চ আদালতে জামিন থাকলেও গতকাল নরসিংদী জেলা আদালতে জামিনের জন্য হাজির হতে হয়। জামিন নিতে ঢাকা থেকে যাওয়া আইনজীবীদের গাড়ি বহরে হামলা করে আইনজীবীদের রক্তাক্ত করেছে পদবঞ্চিত দোহাই দেওয়া কিছু সন্ত্রাসী।
গতকাল ভিডিও দেখে যা বুঝলাম….
আইনজীবীদের গাড়িতে হামলা করা মুখোশ পড়া ছেলে গুলা কখনো ছাত্রদল বা বিএনপির কর্মী হতে পারেনা। ওদের হিংস্রতা দেখে মনে হয়েছে ওরা সরকার দলীয় ক্যাডার। এবং গতকালের হামলা থেকে শুরু করে মামলা এবং প্রকাশ্যে গুলাগুলি সবকিছুর পিছনে সরকারি ইন্ধন এবং প্রশাসনের অবহেলা রয়েছে। কারণ ঘটনা বিএনপির তাই যুদ্ধে আগুনে ফু দেওয়া লীগের কাজ।
গতকাল নরসিংদী ঘটনা আওয়ামিলীগের অফিসিয়াল পেইজে লাইভ হচ্ছিল দেখে আর বুঝতে বাকি রইলোনা এই সন্ত্রাসীরা পদ বঞ্চিত দোহাই দিয়ে কাদের সহযোগিতা ও ইন্ধনে এইরকম প্রকাশ্যে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে।
সর্বশেষ ওরা বিএনপি’র কেউ না। খায়রুল কবির খোকন বাইয়ের উচিৎ হবে এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া। নাহয় ওদের পিছনে সন্ত্রাসী সংগঠনের ইন্ধনে এরা বড় ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতে সাহস করবে সামনে।