সাগর বিক্ষুব্ধ থাকায় ঝুঁকিতে থাকা সেন্টমার্টিন থেকে আর কাউকে সরিয়ে আনার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। তারা বলছেন, সেখানকার আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে প্রায় সাত হাজার মানুষের ৭ থেকে ১০ দিনের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সেন্টমার্টিনে আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে ৩৭টি। এগুলোতে আশ্রয় নিতে পারবেন প্রায় ৭ হাজার মানুষ।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার উপকূলের দিকে প্রচণ্ড গতিতে ধেয়ে আসছে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা। এটি মোকাবেলায় কক্সবাজারে ১০ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে জারি করা হয়েছে ৮ নম্বর মহাবিপদসংকেত।
টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.কামারুজ্জামান বলছেন, ‘যারা ওখানে আছে তাদের খাবার নিশ্চিত করতে পারবো। ৭ দিন বা ১০ দিন খাবারের সংকট দেখছি না।’
এদিকে এরই মধ্যে টেকনাফে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় হোটেল মোটেল ও আত্মীয়দের বাড়িতে উঠেছেন সেন্টমার্টিনের প্রায় দেড় হাজার মানুষ।
ঘূর্ণিঝড়ে জানমালের ক্ষতি রোধে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষকে নেয়া হচ্ছে আশ্রয়কেন্দ্রে। চলছে সতর্কতামূলক মাইকিং।
এদিকে টেকনাফের বাসিন্দাদের জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৬৪টি আশ্রয়কেন্দ্র। সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন অনেকেই।